ব্রা মেয়েদের সাজসজ্জার অবিচ্ছেদ্য অংশ। ভাল ব্রা পড়লে যেমন বক্ষ সৌন্দর্য নয়নশোভন হয়, তেমনই খারাপ ব্রা পরলে বড্ড দৃষ্টিকটূ লাগে। তাই বুঝেশুনে ব্রা কেনা উচিত। রইল ব্রা কেনার কিছু টিপস।
নিজে বেছে কিনুন— অনেক মেয়েই মা, বোন কিংবা অন্য কোনও আত্মীয়াকে বলে দেন বাজার থেকে ব্রা আনতে। এটা ঠিক নয়। কারণ, ফিটিংস, রং ইত্যাদি একান্তই নিজস্ব পছন্দের বিষয়। তাই নিজের ব্রা নিজেই পছন্দ করে কেনা উচিত।
অনলাইনে কিনবেন না— আজকাল সবই অনলাইনে পাওয়া যায়। কিন্তু, ব্রা অনলাইনে না কেনাই ভাল। দেখা গেল, আপনার যে সাইজ লাগে, তা-ই অর্ডার করলেন অনলাইনে। কিন্তু, যেটা এসে পোঁছল, তা ঠিকঠাক ফিটিংস হচ্ছে না। কারণ, ব্র্যান্ড অনুযায়ী কিন্তু ব্রায়ের সাইজে তারতম্য হয়। তখন তা বদল করতে কালঘাম ছুটে_ যাবে
যেখানে সবার চেয়ে আলাদা প্রভা
যখনই কিনবেন, মাপ নিন— ব্রা যখন কিনবেন, তখনই মাপ নিন। দু’বছর আগে আপনার কোন মাপ লাগত, তার ভিত্তিতে এখন ব্রা কিনতে যাবেন না। কারণ, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বুকের মাপ বদলায়। এটাই স্বাভাবিক।
কীভাবে মাপ নেবেন— ব্রায়ের মাপ নেওয়া সহজ ব্যাপার নয়। এ জন্য ব্যান্ড সাইজ এবং কাপ সাইজ বুঝতে হবে। বক্ষ অনাবৃত অবস্থায় একটি ফিতে নিয়ে আপনার স্তনের ঠিক নীচ বরাবর শরীরের চারপাশে ঘুরিয়ে ইঞ্চির মাপে মাপ নিন। একে ঘের বলে। ফিতেটি যেন ভূমির সঙ্গে সমান্তরাল থাকে অর্থাৎ নীচে যেন না ঝুলে যায় বা উপরে উঠে না যায়, তা খেয়াল রাখতে হবে। খুব টাইট করে ফিতেটি ধরবেন না। দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন ২৮.৫ ইঞ্চি বা তার কম হলে ২৮ ইঞ্চি ধরবেন। ২৮.৬ ইঞ্চি বা বেশি হলে হলে ২৯ ইঞ্চি ধরবেন। যদি আপনার নেওয়া মাপ কোনও বিজোড় সংখ্যায় হয়, তা হলে তার সঙ্গে পাঁচ যোগ করবেন আর জোড় সংখ্যায় হলে চার যোগ করতে হবে। যেমন, ২৮ ইঞ্চি হলে তার সঙ্গে চার যোগ করুন অর্থাৎ ৩২। মানে আপনার ব্যান্ড সাইজ ৩২।
এবার আপনাকে কাপ সাইজ জানতে হবে। এবার স্তনের নীচে নয়, স্তনের উপর বরাবর শরীরের চারপাশে ফিতে ঘুরিয়ে ইঞ্চির মাপে মাপ নিন। ফিতেটি যেন ভূমির সঙ্গে সমান্তরাল থাকে অর্থাৎ নীচে যেন না ঝুলে যায় বা উপরে উঠে না যায়, তা খেয়াল রাখতে হবে। খুব টাইট করে ফিতেটি ধরবেন না। দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ৩৪.৫ ইঞ্চি বা তার সামান্য কম হলে ৩৪ ইঞ্চি ধরবেন। ৩৪.৬ বা তার বেশি হলে ৩৫ ইঞ্চি ধরবেন। ধরা যাক, আপনার মাপ এল ৩৫ ইঞ্চি। তার মানে আপনার কাপ সাইজ ৩৫ ইঞ্চি।
এবার এখান থেকে আপনার ব্রায়ের সাইজ বের করতে হবে। কাপ সাইজ থেকে ব্যান্ড সাইজ বাদ দিন। অর্থাৎ আপনার কাপ সাইজ ৩৫ ইঞ্চি আর ব্যান্ড সাইজ ৩২ ইঞ্চি। তার মানে আপনার ব্রা সাইজ হবে ৩২সি (৩৫-৩২)। (১ অর্থে এ, ২ অর্থে বি, ৩ অর্থে সি, ৪ অর্থে ডি, ৫ অর্থে ই ইত্যাদি)।
স্তন ছোট হলে নিন প্যাডেড ব্রা— যদি স্তনের আকার ছোট হয়, তা হলে প্যাডেড ব্রা বেছে নিন। এর ফলে স্তনের আকার আপাত দৃষ্টিতে বড় দেখাবে।
স্তন বড় হলে পরুন ফুল কাপ ব্রা— স্তন যদি বেশি বড় হয়, তা হলে ফুল কাপ ব্রা কিনুন। তাতে ভাল সাপোর্ট পাওয়া যায়।
স্ট্র্যাপলেস ব্রা— যদি হলটারনেক ফ্রক বা পিঠখোলা ব্লাউজ পরার শখ হয়, তা হলে অবশ্যই স্ট্র্যাপলেস ব্রা কিনুন। এতে খোলা পিঠের সৌন্দর্যে বিন্দুমাত্র ব্যাঘাত ঘটবে না।
নিজে বেছে কিনুন— অনেক মেয়েই মা, বোন কিংবা অন্য কোনও আত্মীয়াকে বলে দেন বাজার থেকে ব্রা আনতে। এটা ঠিক নয়। কারণ, ফিটিংস, রং ইত্যাদি একান্তই নিজস্ব পছন্দের বিষয়। তাই নিজের ব্রা নিজেই পছন্দ করে কেনা উচিত।
অনলাইনে কিনবেন না— আজকাল সবই অনলাইনে পাওয়া যায়। কিন্তু, ব্রা অনলাইনে না কেনাই ভাল। দেখা গেল, আপনার যে সাইজ লাগে, তা-ই অর্ডার করলেন অনলাইনে। কিন্তু, যেটা এসে পোঁছল, তা ঠিকঠাক ফিটিংস হচ্ছে না। কারণ, ব্র্যান্ড অনুযায়ী কিন্তু ব্রায়ের সাইজে তারতম্য হয়। তখন তা বদল করতে কালঘাম ছুটে_ যাবে
যেখানে সবার চেয়ে আলাদা প্রভা
যখনই কিনবেন, মাপ নিন— ব্রা যখন কিনবেন, তখনই মাপ নিন। দু’বছর আগে আপনার কোন মাপ লাগত, তার ভিত্তিতে এখন ব্রা কিনতে যাবেন না। কারণ, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বুকের মাপ বদলায়। এটাই স্বাভাবিক।
কীভাবে মাপ নেবেন— ব্রায়ের মাপ নেওয়া সহজ ব্যাপার নয়। এ জন্য ব্যান্ড সাইজ এবং কাপ সাইজ বুঝতে হবে। বক্ষ অনাবৃত অবস্থায় একটি ফিতে নিয়ে আপনার স্তনের ঠিক নীচ বরাবর শরীরের চারপাশে ঘুরিয়ে ইঞ্চির মাপে মাপ নিন। একে ঘের বলে। ফিতেটি যেন ভূমির সঙ্গে সমান্তরাল থাকে অর্থাৎ নীচে যেন না ঝুলে যায় বা উপরে উঠে না যায়, তা খেয়াল রাখতে হবে। খুব টাইট করে ফিতেটি ধরবেন না। দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন ২৮.৫ ইঞ্চি বা তার কম হলে ২৮ ইঞ্চি ধরবেন। ২৮.৬ ইঞ্চি বা বেশি হলে হলে ২৯ ইঞ্চি ধরবেন। যদি আপনার নেওয়া মাপ কোনও বিজোড় সংখ্যায় হয়, তা হলে তার সঙ্গে পাঁচ যোগ করবেন আর জোড় সংখ্যায় হলে চার যোগ করতে হবে। যেমন, ২৮ ইঞ্চি হলে তার সঙ্গে চার যোগ করুন অর্থাৎ ৩২। মানে আপনার ব্যান্ড সাইজ ৩২।
এবার আপনাকে কাপ সাইজ জানতে হবে। এবার স্তনের নীচে নয়, স্তনের উপর বরাবর শরীরের চারপাশে ফিতে ঘুরিয়ে ইঞ্চির মাপে মাপ নিন। ফিতেটি যেন ভূমির সঙ্গে সমান্তরাল থাকে অর্থাৎ নীচে যেন না ঝুলে যায় বা উপরে উঠে না যায়, তা খেয়াল রাখতে হবে। খুব টাইট করে ফিতেটি ধরবেন না। দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ৩৪.৫ ইঞ্চি বা তার সামান্য কম হলে ৩৪ ইঞ্চি ধরবেন। ৩৪.৬ বা তার বেশি হলে ৩৫ ইঞ্চি ধরবেন। ধরা যাক, আপনার মাপ এল ৩৫ ইঞ্চি। তার মানে আপনার কাপ সাইজ ৩৫ ইঞ্চি।
এবার এখান থেকে আপনার ব্রায়ের সাইজ বের করতে হবে। কাপ সাইজ থেকে ব্যান্ড সাইজ বাদ দিন। অর্থাৎ আপনার কাপ সাইজ ৩৫ ইঞ্চি আর ব্যান্ড সাইজ ৩২ ইঞ্চি। তার মানে আপনার ব্রা সাইজ হবে ৩২সি (৩৫-৩২)। (১ অর্থে এ, ২ অর্থে বি, ৩ অর্থে সি, ৪ অর্থে ডি, ৫ অর্থে ই ইত্যাদি)।
স্তন ছোট হলে নিন প্যাডেড ব্রা— যদি স্তনের আকার ছোট হয়, তা হলে প্যাডেড ব্রা বেছে নিন। এর ফলে স্তনের আকার আপাত দৃষ্টিতে বড় দেখাবে।
স্তন বড় হলে পরুন ফুল কাপ ব্রা— স্তন যদি বেশি বড় হয়, তা হলে ফুল কাপ ব্রা কিনুন। তাতে ভাল সাপোর্ট পাওয়া যায়।
স্ট্র্যাপলেস ব্রা— যদি হলটারনেক ফ্রক বা পিঠখোলা ব্লাউজ পরার শখ হয়, তা হলে অবশ্যই স্ট্র্যাপলেস ব্রা কিনুন। এতে খোলা পিঠের সৌন্দর্যে বিন্দুমাত্র ব্যাঘাত ঘটবে না।
Comments
Post a Comment